মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীরা সতর্ক অবস্থান বজায় রেখেছে এবং ইরানের সম্ভাব্য পাল্টা প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছে।
যদিও এখন পর্যন্ত ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া তুলনামূলকভাবে নিয়ন্ত্রিত ছিল, তবে সংঘাত আরও তীব্র হলে তেলের দামে হঠাৎ বড় ধরনের বৃদ্ধি এবং ইকুইটি মার্কেটে অস্থিরতা বাড়তে পারে।
বিনিয়োগকারীরা রাজনৈতিক বক্তব্য ও সামরিক ঘটনাপ্রবাহ ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, কারণ নতুন করে উত্তেজনা বাড়লে তা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
শুক্রবারের ট্রেডিং সেশনে মার্কিন স্টক সূচকগুলোতে মিশ্র ফলাফলের সাথে দৈনিক লেনদেন শেষ হয়েছে: S&P 500 এবং নাসডাক সূচক হ্রাস পেয়েছে, অপরদিকে ডাও জোন্স সূচক সীমিত মাত্রায় বেড়েছে। ইরানের পরবর্তী পদক্ষেপ এবং আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সতর্ক অবস্থান অব্যাহত রয়েছে।
নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি চাহিদা এখনো বেশি, যেখানে মূল্যস্ফীতির প্রত্যাশা ও আসন্ন ফেডের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত থেকেও অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোর ওপর মার্কিন সামরিক হামলার খবরে তেলের দাম বেড়েছে এবং ইকুইটি সূচকগুলো চাপের মধ্যে পড়েছে। এই ঘটনাটি ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে, বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির সম্ভাবনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
সরবরাহ শৃঙ্খলের ওপর সম্ভাব্য হুমকি নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ বাড়াচ্ছে, একই সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা এবং কমোডিটি এর প্রভাবের দিকেও নজর রাখছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।