Společnost Alphabet, mateřská firma Googlu, v poslední době významně rozšířila své aktivity v oblasti umělé inteligence.
Zatímco pozornost investorů se často soustředí na konkurenci jako Microsoft (MSFT) nebo Amazon (AMZN), Alphabet (GOOG) (GOOGL) tiše představuje nové nástroje a platformy, které mohou zásadně změnit její byznys v oblasti cloudu. Dvě z nejnovějších iniciativ – Firebase Studio a protokol Agent2Agent (A2A) – signalizují ambiciózní snahu využít umělou inteligenci ke zvýšení hodnoty Google Cloud a udržet si vedoucí pozici v digitálním ekosystému.
Firebase Studio je nové vývojové prostředí založené na cloudu, které umožňuje tvorbu a nasazení aplikací pomocí AI. Platforma propojuje modely Gemini a kódovací nástroje Googlu a cílí jak na profesionální vývojáře, tak i na uživatele bez hlubších technických znalostí. Základní myšlenkou je usnadnit tvorbu softwaru pomocí přirozeného jazyka – uživatelé mohou vytvářet aplikace přímo z prohlížeče, aniž by museli psát složitý kód.
Platforma podporuje široké spektrum programovacích jazyků a obsahuje více než 60 předpřipravených šablon, které urychlují vývoj. K dispozici je i agent určený pro návrh prototypů, který pomáhá s vizualizací aplikace, a možnost importovat návrhy z nástrojů jako GitHub nebo GitLab. Kromě toho lze Firebase Studio využít i pro vylepšování již existujících aplikací, čímž se stává univerzálním nástrojem pro širokou škálu vývojářů.
V současné době je platforma v režimu preview a její používání je zatím bezplatné. Nicméně aplikace vytvořené prostřednictvím Firebase Studio musí být hostovány ve službách Firebase a Google Cloud, což přináší Alphabetu nové příjmy z back-endových služeb a hostingu. Výhledově Alphabet počítá také s monetizací přes prémiové služby a úložiště.
Vedle Firebase Studio představila společnost Alphabet i protokol Agent2Agent (A2A), který může mít zásadní dopad na celou oblast AI. Cílem je umožnit agentům – softwarovým systémům postaveným na umělé inteligenci – vzájemnou komunikaci napříč platformami a vývojovými rámci. Tato schopnost je důležitá, protože většina současných AI agentů funguje izolovaně a nejsou navrženy pro spolupráci s jinými systémy.
Protokol A2A, spuštěný ve spolupráci s více než 50 technologickými partnery, umožní výměnu dat, včetně zvuku, videa a dalších modalit, čímž otevírá cestu k vytvoření kompatibilního AI ekosystému. Alphabet se netají ambicí využít A2A k rozvoji nových obchodních modelů – například vybíráním poplatků za integraci nebo nabídku prémiových funkcí s důrazem na bezpečnost, což může být klíčové v sektorech jako zdravotnictví a finance.
Firebase Studio a A2A mají jedno společné – výrazně posilují využití Google Cloud, který je dnes nejrychleji rostoucím segmentem Alphabetu. V posledním čtvrtletí vzrostly tržby cloudu o 30 % a provozní zisk dokonce o 142 %. Alphabet na tuto expanzi reaguje masivními investicemi: letos plánuje investovat 75 miliard dolarů do AI infrastruktury, což je jeden z nejvyšších rozpočtů v technologickém sektoru.
Vedle softwarových nástrojů Alphabet rozvíjí také vlastní hardware pro AI, včetně nového čipu Ironwood. Tento čip, navržený speciálně pro potřeby umělé inteligence, nabízí lepší výkon a nižší spotřebu energie, což pomáhá zákazníkům i Alphabetu snižovat náklady.
Alphabet rovněž podniká důležité akvizice: připravovaná koupě společnosti Wiz za 32 miliard dolarů by mohla dále zvýšit atraktivitu Google Cloudu díky špičkovým řešením v oblasti kybernetické bezpečnosti. Společnost se tak profiluje nejen jako lídr v oblasti AI, ale také jako komplexní dodavatel cloudu schopný nabídnout bezpečnost, výpočetní výkon i podporu pro tvorbu aplikací.
Díky novým platformám a strategickým investicím Alphabet ukazuje, že nečeká pasivně na vývoj trhu, ale aktivně formuje budoucnost AI. Firebase Studio otevírá dveře nové generaci vývojářů, zatímco A2A může přinést zásadní interoperabilitu napříč celým AI ekosystémem.
To vše podporuje klíčový růstový motor Alphabetu – Google Cloud – který se může v příštích letech stát dominantní silou v oblasti infrastruktury a nástrojů pro umělou inteligenci. V kombinaci s vlastními AI čipy a bezpečnostními řešeními má Alphabet všechny předpoklady pro to, aby si udržel pozici mezi největšími technologickými firmami světa.
যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্যভাবে উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 147.54-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার দৃষ্টিতে এই পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছে। এই কারণেই আমি ডলার কিনিনি এবং এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি।
তবে এখন চার্টে দেখা যাচ্ছে, সাপ্তাহিক সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছানোর পরও ডলারের দর বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকেনি। বরং, এই পেয়ারের মূল্যের বেশ তীব্রভাবে কারেকশন হয়েছে এবং গতকাল যতটুকু মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছিল তার প্রায় সবটুকুই দরপতন হয়েছে। এটি ইঙ্গিত দিচ্ছে যে অনেক ট্রেডার এই সপ্তাহের শেষের দিকে ফেডারেল রিজার্ভ চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের নতুন বক্তব্যের আগে সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন। সুদের হার কমানোর ব্যাপারে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন—যেমনটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অর্থনীতিবিদ ও বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন—USD/JPY পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতাকে দুর্বল করতে পারে। তবে এমন সিদ্ধান্তের প্রভাব একপাক্ষিক হবে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা অবশ্যই ডলারকে জাপানি ইয়েনের বিপরীতে দুর্বল করবে, যা ইয়েনের শক্তিশালী হওয়ার জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করবে। একই সময়ে, শক্তিশালী ইয়েন জাপানের রপ্তানিমুখী অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। ব্যয়বহুল ইয়েন বৈশ্বিক বাজারে জাপানি পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা কমিয়ে দেয়, যা রপ্তানি হ্রাস এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার দিকে নিয়ে যেতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে, ব্যাংক অব জাপান জাতীয় মুদ্রার অতিরিক্ত শক্তিশালী হওয়া ঠেকাতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা বিবেচনা করতে পারে।
দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব।
পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.11-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 147.82-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.11-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 147.62-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 147.82 এবং 148.11-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 147.62-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.37-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস বাউন্সের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 147.82-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 147.62 এবং 147.37-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন 
